মো: মোস্তাফিজুর রহমান
চেয়ারম্যান ওয়ান ফার্মা
উদ্যোক্তা পত্রিকার এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসা পাওয়ার দাবি রাখে। বিশ^ অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে পাশাপাশি আমাদের সরকারের জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কর্মসংস্থান। একাত্তরের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক খাতের অবদানের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। যদিও ১৯৯০ এর দশকে অর্থনীতি ব্যাপকভাবে উন্নতি লাভ করেছে, দক্ষিণ এশিয়ায় বিদেশি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনও ভুগছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগ এর অদক্ষতার মতো বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় বাধা থাকা সত্ত্বেও দ্রুত বর্ধমান শ্রমশক্তি যা কৃষিক্ষেত্র, অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ, এবং ধীর প্রয়োগ অর্থনৈতিক সংস্কার, বাংলাদেশ বিদেশী বিনিয়োগকারীদের জন্য আবহাওয়ার উন্নতি এবং মূলধন বাজার এর উদারকরণের কিছুটা অগ্রগতি করেছে, উদাহরণস্বরূপ, এটি তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য বিদেশী সংস্থাগুলির সাথে আলোচনা করেছে, রান্নার গ্যাসের দেশব্যাপী বিতরণকে আরও ভাল করেছে এবং প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্র এর নির্মাণ শুরু করেছে। আমলাতন্ত্র, পাবলিক সেক্টর ইউনিয়ন এবং অন্যান্য স্বার্থান্বেষী স্বার্থ গোষ্ঠীগুলির বিরোধিতার কারণে অন্যান্য অর্থনৈতিক সংস্কারের অগ্রগতি থমকে আছে। আমাদের তরুণ যারা আছে তাদের এখন থেকেই উদ্যোক্তা বিষয়ক চিন্তা ভাবনা করা উচিৎ বলে মনে করি।বাংলাদেশের বর্তমান যে শিক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে তা এখনো চাকুরী নির্ভর আমার মনে হয় বর্তমান পেক্ষাপটে চাকুরী নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা থেমে দূরে সরে এসে আমাদের উদ্দ্যোক্তা নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে দৃষ্টিপাত করা একান্ত জরুরী।একজন উদ্যোক্তা শুধু মাত্র নিজের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে তা নয় বরং অন্য আরো অনেক ব্যাক্তির কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে থাকে।তবে তরুন উদ্দ্যোক্তা দিকে দৃষ্টিপাতকরলে দেখব তারা শটকাট ওয়েতে বড়লোক হতে চায় তাদের উদ্যোশ্যে বলব সফলতার কোন শটকাট মেথড নেই।নিষ্ঠার সাথে কাজ করে গেলে একদিন সে উন্নতি করবেই এবং ব্যবসায়িক ভাবে সফল হবে।